ভয়ংকর ভুতের গল্প। গল্প লিরিক্স।

হ্যালো বন্দুরা, আজকে আমি আপনাদের সাথে ভয়ংকর এবং রোমাঞ্চকর একটি গল্প সেয়ার করবো। 


তো এই গল্পটি একটি এম্বুলেন্স এর সাথে হয়েছে। তো চলুম শুরু করা যাক আজকের গল্প। 

ভয়ংকর ভুতের গল্প


একদিন রাতে এক হাসপাতালে দুইজন লোক একটি মেয়েকে নিয়ে আসে। তারা বলে এই মেয়ে তাদের আপনজন । এই মে কিছুখন আগে ফাস দিয়ে জিবন দিয়ে দিচে চেয়েছিল। তখন একজন ডাক্তার মেয়েটিকে পরিক্ষা করে দেখে মেয়েটি মারা গিয়েছে। 


এরপর মেয়েটির আপনজরা ডাক্তারকে বলে আমাদের কাছে কোন গাড়ি নেই যাতে করে মেয়েটিকে বাড়ি নিয়ে যাবো। তখন ডাক্তার হাসপাতালের একটি এম্বুলেন্স ঠিক করে তাদের জন্য। 


তো এম্বুলেন্সসে ছিল এক ড্রাইভার তার সাথে এজন, এবং মেয়েটির সাথে দু'জন। তো তারা তখন বাড়ির দিকে যেতে লাগলো। তারা কিছুদুর যাওয়ার পর হঠাৎ  করে তাদের গাড়ি খারাপ হয়ে যায়।  তখন ড্রাইভার গাড়ি চেক করে দেখে গাড়ির ইন্জিনের ভিতর একটি ইঁদুর মরে ফিসে গিয়েছে। তখন তরা এটা দেখে ভয় পেয়ে যায়, কারন তারা যখন গাড়ি নিয়ে আসার আগে গাড়ি সকল যায়গাই দেখেছিল। তখন তারা ইঁদুরটিকে পরিস্কার করে আবার গাড়ি চালাতে শুরু করে। 


কিছুদুর যাওয়ার পর তাদের সামনে একটা ফাঁকা রাস্তা পরে। তখন ড্রাইভার গাড়ি দ্রুত চালানোর চেষ্টা করে। ড্রাইভার দেখে গারি ৩০ এর উপরে গতি উঠে না। তখন হেল্পার বলে গাড়ি এত আস্তে চলে কেন আরো দ্রুত চালান, ড্রাইভার বলে আমি গাড়ি যত দ্রুত চালাই গাড়ি তত ধিরে চলে। 


তো এবার তারা আরো বেশি ভয় পেতে লাগলো। তো এর কিছুখন পর দেখে তাদের একটি টায়ার নষ্ট হয়ে গিয়েছে। তখন গাড়ি থেকে সবাই নেমে পরে শুধু মাত্র মেয়েটির লাশ ছাড়া  । তার যখন টায়ার ঠিক করে এরপর দেখে মেয়েটি ব্যাডে নেই, 💀 তখন তার সকলে ভয়ংকর ভাবে মেয়েটিকে তাদের পিছনে দেখে দারিয়ে আছে। মেয়েটির দেকে চোখ দুটি খোলা এবং চোক লাল টকটক করে তারা এটা দেখে সকলে ভয়ে ভয়ে মেয়েটিকে ধরে। 


যখনি মেয়েটিকে ধরে ঠিক তখনি মেয়েটি সাভাবিক একটি লাশ হয়ে যায়। তো এরপর তারা সকলে পভুর নাম নেয় এবং তার সাথে বিভিন্ন ধরনের দোয়া পর। 


তো এভাবে তার ১০ মিনিটের পথ ৩ ঘন্টায় পোছায়। তারা যখনি তাদের বাড়ি যায় তখন তাদের মনে হয় সবকিছু সাভাবিক হয়ে গিয়েছে। 


তো এটাই ছিল আজকের গল্প। তো গল্পটি কেমম লেগেছে কমেন্টে যানাতে পারেন। সকলে ভালো ধাকবেন ধন্যবাদ ❣️

*

Post a Comment (0)
Previous Post Next Post